১. ন্তানের সামনে নিজেরা কাপড় পরা/বদলানো থেকে বিরত থাকুন। জাগ্রত শিশু সন্তানের সামনে
যৌন মিলন থেকেও বিরত থাকুন এবং যত্র-তত্র উলঙ্গ অবস্থায় যেতে নিষেধ করুন। ইসলাম নির্দেশিত সতর ঢেকে রাখুন এবং শিশুদের সতর সম্পর্কে জ্ঞান দান করুন।

২. আপনার মেয়ে শিশুকে অন্য কারো (অপরিচিত লোক) কোলে বসতে দেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক
থাকুন, এমনটি নিজস্ব আত্মীয়- স্বজনদের ব্যাপারেও সতর্ক থাকুন। ছোটবেলা থেকে পর্দার ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করুন।

৩. বিশেষভাবে মেয়ে সন্তানকে খেলাধুলায় সঙ্গী নির্বাচন করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। খেয়াল রাখুন আপনার সন্তান যখন বন্ধুদের সাথে খেলতে যায় তখন তারা কি ধরনের খেলা খেলছে? নিছক বিনোদন বা সময় কাটানো জাতীয় খেলাধুলা ছাড়া অন্য সব ধরনের খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন। লক্ষ্য রাখুন শিশুদের খেলাধুলার বিষয় যেন, বিয়ে-শাদি বা সংসার না হয়।

৪. খেয়াল রাখবেন কেউ যেন দুস্টামি করেও আপনার মেয়ে সন্তানকে কখনো আমার বউ বা আমার ছেলের বউ ইত্যাদি কথা না বলে। কারণ এতে করে সন্তানের মাঝে অপরিনত বয়সেই বিয়ের
মানসিকতা সৃষ্টি হতে পারে। ইসলাম বৈধ উপায়ে যথার্থ সময়ে বিয়ের আদেশ দিয়েছে। আগেও নয়
এবং খুব পরেও নয়।

৫. অন্য প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ কিংবা মহিলার কাছে আপনার মেয়ে সন্তানকে পাঠানোর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন এবং জোর করে এমন কোথায় তাকে পাঠানো থেকে বিরত থাকুন- যেখানে সে যেতে চায় না।। এমনকি আপনি যদি কখনো খেয়াল করেন, কেউ আপনার মেয়ে সন্তানকে খুব বেশি আদর-
সোহাগ করছে, তাতেও সতর্ক থাকুন।  কারণ মানুষ মাত্রই ভুলকারী।  শয়তান যে কোনো সময় যে কোনো মানুষকে ধোকায় ফেলতে পারে,  তাই সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা উচিত।

৬. সাবধানতা এবং সতর্কতার সাথে আপনার মেয়েকে বয়ঃসন্ধীকালীন সঠিক যৌন শিক্ষা প্রদান করুন এবং তাকে এই সময়কালীন বিভিন্ন অপকারিতা সম্পর্কে সচেতন করুন। তাকে প্রিয়ডের সময়ে করনিয় বিষয়গুলো সম্পর্কে শিক্ষাদান করুন । তাকে এটাও বুজান এটা প্রতিটা নারীর জীবনেরই একটি আবিচ্ছেদ্য অংশ। আপনার মেয়ে সন্তানকে জানতে সাহায্য করুন, ইসলাম কেন এই সময় ইবাদত-বন্দেগি করতে নিষেধ করেছে।

৭. যদি কখনো দেখেন হঠাৎ করে আপনার মেয়েটি কেমন নিশ্চুপ হয়ে গেছে, সতর্কতার সাথে কারণ
আবিস্কার করার চেষ্টা করুন এবং কারণ দূর করুন। আপনার কাছে কারণ যদি যৌন হয়রানি আবিস্কৃত হয় তাহলে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন এটা ভুল এবং এই ভুল থেকে দূরে থাকা উচিত।  আর সাথে সাথে ইসলামি বিধি নিষেধগুলো তাকে জানান। ইসলাম নির্দেশিত যৌন হয়রানির শাস্তি ও পরিণামের
কথা তাকে জানান।

৮. অনেক মায়েদের দেখা যায় বাচ্চাদের ঠাণ্ডা রাখার জন্য বিভিন্ন কার্টুন ও মুভি দেখান- এটা কখনোই করবেন না। কারন ছোটবেলাতেই এসব জিনিস বাচ্চাদের মানসিকতায় বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। আর ইসলাম তো এসব কার্টুন ও মুভি দেখানোকে কখনোই সমর্থন করে না। বরং এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন ভালো গল্প শোনানো যেতে পারে।

৯. মেয়ে সন্তানের বয়স ৩ বছর হলে সন্তানকে টয়লেট শেষে নিজে নিজে গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করতে
শিখান এবং তাকে ইসলামের পবিত্রতার গুরুত্বের কথা জানান। তাকে শিখতে সহযোগিতা করুন
ইসলাম কীভাবে পবিত্রতা অর্জন করার নিয়ম-পদ্ধতি বাতিয়েছে।

১০. আরেকটা ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকুন- প্রয়োজন ছাড়া মেয়েকে সন্তানের গোপনাঙ্গ স্পর্শ করা
থেকে তাকে বিরত রাখুন এবং নিজেরা বিরত থাকুন। এতে করে লজ্জাহীনতা সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

১১. খারাপ কাজ, মন্দ ব্যক্তি, কুরুচিপূর্ন বিষয় এবং নিন্দনীয় আচরণের তালিকা তৈরি করুন এবং
মেয়েকে সেগুলো শিক্ষা দিন। এই ক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে, তাকে যা কিছু জানাবেন বা
বুঝাবেন সবগুলোর কারন ব্যাখা করতে হবে।

১২. আপনার সন্তান কখনো কারো বিরুদ্ধে নালিশ করলে তা হেলায় উড়িয়ে দেবেন না- তাতে সেই
ব্যক্তিটি যেই হোক না কেন? মনোযোগ দিয়ে তার নালিশ শুনুন এবং যৌক্তিকতা বিচার করুন এবং
মেয়েকে জানান নালিশ ও বিচারের ক্ষেত্রে ইসলাম কী বলেছে।

১৩. শিশুবেলা থেকেই আপনার সন্তানকে প্রতিকুল পরিবেশে প্রতিবাদ করার জন্য অনুপ্রেরনা দিন। 
কীভাবে বাজে পরিস্থিতিতে আত্মরক্ষা করবে তার ধারনা ও শিক্ষা প্রদান করুন।



মুলাদী প্রতিনিধিঃ
১৯৭১ সালের ২৪ জুলাই পাকহানাদার বাহিনী সকালের সুর্য পুর্ব দিকে উধিত হওয়ার পরপরই মুলাদীর পাতারচরে পাক বাহিনীর নির্মমতা ছড়িয়ে দিতে ঘর থেকে ধরে এনে নারী-পুরুষ, হিন্দু-মুসলিম-খ্রিষ্টান সহ ৩৩জনকে গুলি করে নির্মম ভাবে হত্যা করে। স্বাধীনতার সেই সুর্য শহীদ সন্তানদের স্বরনে সরকারী ভাবে শহীদ বদ্ধভূমি স্থাপন করা হয়। ২৫মার্চ গনহত্যা দিবসে শহীদদের স্বরনে বদ্ধভূমিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনা সভার আয়োজন করে মুলাদী উপজেলা প্রশাসন। গতকাল সকাল ১০টায় শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, মুলাদী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব তারিকুল হাসান খান মিঠু, মুলাদী পৌরসভার মেয়র শফিক-উজ্জামান রুবেল, মুলাদী উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এ্যাড. আঃ বারী, মুলাদী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার হাবিবুর রহমান হাওলাদার, ডেপুটি কমান্ডার হাবিবুর রহমান হান্না, অধ্যক্ষ আবিদুর রহমান হুমায়ুন, কাউন্সিলর এনামুল হক ইনু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক হারুন-অর রশিদ সহ শহীদ পরিবারের সদস্যরা।    


মুলাদী প্রতিনিধিঃ
বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস উপলক্ষে মুলাদীতে র‌্যালী ও আলোচনা সভা করেছে মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ব্রাক। গতকাল সোমবার সকাল ১০টায়, এখনই সময় অঙ্গীকার করার, যক্ষ্মা মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্লোগানকে সামনে রেখে র‌্যালী ও আলোচনা সভা করে উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্স ও ব্রাক। র‌্যালী ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, ডাঃ মেহেদী হাসান (ভারপ্রাপ্ত) পঃপঃ কর্মকর্তা, মেডিকেল অফিসার ডাঃ সুব্রত, টি.এল সি এ স্বাস্থ্য কর্মী মোঃ জিন্নাত আলী মোল্লা, মুলাদী উপজেলা ব্র্যাক ম্যানেজার উম্মে কুলসুম সহ মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর স্টাফ বৃন্দ এবং ব্র্যাক এর কর্মীবৃন্দ।


বরিশালের হিজলা উপজেলার একটি খাল থেকে একাধিক মামলার আসামি কাইউম খানের (৩৮) অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৩ মার্চ) বেলা আইড়টার দিকে লাশটি উপজেলার পত্তনীভাঙা গ্রামের জোড়াখাল থেকে উদ্ধার করা হয়।

নিহত কাইউম খান পার্শ্ববর্তী মুলাদী উপজেলার তেরচর গ্রামের মৃত জলিল খানের ছেলে।

হিজলা পুলিশ জানিয়েছে, এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ডাকাতি, অস্ত্র, মাদক ও স্ত্রীকে মারধরসহ অন্তত অর্ধডজন মামলা রয়েছে। এমনকি একাধিক মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও রয়েছেন।

বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবুবক্কর সিদ্দিক জানিয়েছেন, শনিবার দুপুরে জোড়াখালে মরদেহটি ভাসতে দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়। পরবর্তীতে পুলিশের একটি টিম গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে। পরবর্তীতে মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।

কিন্তু কীভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে সেই বিষয়টি ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত বলা যাচ্ছে না বলে জানান এসআই।


মুলাদী প্রতিনিধি :
বাংলাদেশ কেমিষ্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট সমিতি মুলাদী উপজেলার মতবিনিময় সভা গতকাল বিকাল ৩টায় উপজেলা কেমিষ্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট সমিতির সভাপতি ইমরুজ্জামান রেজিনের সভাপতিত্বে শহীদ আলতাফ মাহমুদ অডিটেরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। মত বিনিময় সভায় প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুলাদী পৌর মেয়র শফিক উজ্জামান রুবেল, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল জেলা ড্রাগ সুপার এস,এম,সুলতানুল আরেফিন, মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি শফিক উজ্জামান রুবেল সকল ঔষধ ব্যাবসায়ীদের উদ্দেশ্য বলেন সরকারী আইন মেনে সঠিক মূল্যে আপনারা গ্রাহকের কাছে ঔষধ বিক্রয় করবেন, কোন ক্রেতা আপনাদের ধারা ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন এবং মেয়াদ উর্ত্তীন ঔষধ দোকানে রাখবেন না। মতবিনিময় সভায় উপজেলার কেমিষ্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট সমিতি সদস্যরা তাদের বিভিন্ন মতমাত তুলে ধরেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ড্রাগ্রিষ্ট সমিতির সাধারন সম্পাদক সিয়াম ড্রাগ হাউজের স্বত্বাধিকারী ওহিদুজ্জামান, ঔষধ ব্যাবসায়ী আতিকুর রহমান মিরন, সৈয়দ জগলুল হোসেন, মোঃ তপন খান, সোহরাব হোসেন বেপারী, বাকির হোসেন, রাসেল সরদার, ফজলে রাব্বি, স্যামুয়েল ঢালী, শহিদুল রাড়ী, সোহেল খন্দকার, তারেক হোসেন রনী, ডা.আমিনুল ইসলাম, প্রানী চিকিৎসক হাসান আল মামুন সহ উপজেলার সকল ঔষধ ব্যাবসায়ী বৃন্দ।



মুলাদী প্রতিনিধিঃ মুলাদী উপজেলার চরকালেখান ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নুর ইসলাম খানের পুত্র ও চরকালেখান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহসিন উদ্দিন খানের বড় ভাই  আবুল কাশেম খান (৭২) ভাতিজা ফয়সাল খানের হাতে থাকা কুড়ালের বাঁটের আঘাতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে । 
নিহতের ছেলে কাওছার খান ও ঘটনা সূত্রে জানা গেছে গাঁছ ও জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে দীর্ঘ দিন যাবৎ নিহত আবুল কাশেম খান ও তার ভাই ফরহাদ খানের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল এরই ধারা বারাবাহিকতায় ফরহাদ খানের নেতৃত্বে তার ছেলে  ফয়সাল খান, আবজাল খান, মিলন খান ও দুই জন কাজের লোক নিহতের ঘরের পিছনে গাছ কাটতে গেলে  তার আপন চাচা নিহত আবুল কাশেম খান বাঁধা দেয়, এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ফয়সাল খান তার হাতে থাকা কুড়ালের বাঁট দিয়ে আবুল কাশেম খানের কোমরে আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই মারা যান। খবর পেয়ে মুলাদী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি ময়না তদন্তের জন্য মুলাদী থানায় নিয়ে আসেন এবং ঘাতক ফয়সাল খানের পিতা ফরহাদ খান কে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘাতক ফয়সাল খান, আবজাল খান ও মিলন খান পালিয়ে যায় । এ ঘটনায় নিহতের ছেল কাওছার জানান আমার ভাইয়েরা ঢাকা থেকে আসলে একটি হত্যা মামলা দায়ের করব। লাশটি ময়না তদন্তের জন্য শোবাচিমে প্রেরণ করা হয়েছে।



মুলাদী প্রতিনিধিঃ
মুলাদীতে বুদ্ধি প্রতিবন্ধি এক কিশোরীকে গনধর্ষনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানাগেছে, গত সোমবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের সমিতির হাট এলাকায় বুদ্ধি প্রতিবন্ধি এক কিশোরীকে ঘোরা ফেরা করতে দেখে স্থানীয় একদল লম্পট যুবক তাকে বিভিন্ন প্রোলভন দেখিয়ে মুখ চেপে সমিতির হাটের পার্শবর্তি পাতা ক্ষেতে নিয়ে উপর্যপরি গনধর্ষন করে বলে জানিয়েছে ঐ কিশোরী। গনধর্ষনের স্বীকার বুদ্ধি প্রতিবন্ধি কিশোরী উপজেলার বাটামারা ইউনিয়নের বাসিন্দা বলে জানাগেছে। অভিযোগ উঠেছে, স্থানীয় চর সফিপুর এলাকার আয়নাল সরদারের লম্পট পুত্র ইব্রাহিম (৩০), মোসলেম সিকদারের পুত্র সিয়াম (২৮) ও আঃ হক মোল্লার পুত্র বখাটে স্বপন কিশোরীকে ধর্ষন করার পর স্থানীয় লোকজন ঐ কিশোরীর অস্বাভাবিক আচরন লক্ষ করার পর কৌশলে জানতে চাইলে ঐ কিশোরী জানান তার সাথে ঘটে যাওয়া ধর্ষনের ঘটনা। এঘটনায় বাংলাদেশ আইন সহায়তা কেন্দ্র ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক সোহেল সরদার ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় ধর্ষিতা কিশোরী মুলাদী থানায় অভিযোগ দিতে হাজির হয়। মুলাদী থানা পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা সাইদ আহম্মেদ জানিয়েছেন, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে, প্রমান পেলে মামলা গ্রহন করে অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।





আজকের পত্রিকাঃ

মুলাদী প্রতিনিধিঃ
মুলাদীর চরকালেখান নেছারিয়া আলিয়া মাদ্রসার অধ্যক্ষ মাওলানা মহিউদ্দিনের বিচারের দাবীতে মিছিল ও ক্লাস বর্জন করেছে অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। 

ঘটনার বিবরনে জানাগেছে, উপজেলা চরকালেখান ইউনিয়নের নেছারিয়া আলিয়া মাদ্রসার অধ্যক্ষ মাওলানা মহিউদ্দিন সকাল ১০টার দিকে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সাইদুল হক ও কৃষি বিভাগের শিক্ষক মোঃ শাহে আলম কে তার কক্ষে ডেকে ল্যাব সহকারী গোলাম রসুলকে দিয়ে তাদেরকে মারধর করিয়েছেন। এঘটনা ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে ছাত্র-ছাত্রীরা অধ্যক্ষ মহিউদ্দিনের এহেন কর্মকান্ডের বিচারের দাবীতে ক্লাস বর্জন করে মিছিল করে। এঘটনায় অধ্যক্ষ মাওলানা মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে ফুসে উঠেছে স্থানীয় জনসাধারন, তারা জানান মাদ্রসার সভাপতি প্রভাবশালী হওয়ায় তার ছত্র-ছায়ায় থেকে অধ্যক্ষ মাঝে মধ্যেই এ ধরনের কার্যকালাপ করে থাকেন। এব্যাপারে মাদ্রসার সভাপতি এ্যাড. আঃ বারীর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি শুনেছি আগামী সোমবার এর বিচার করা হবে।  


সাধারণ তথ্যাদি

জেলা

বরিশাল
উপজেলা

মুলাদী
সীমানা

উত্তরে কালকিনি ওগোসাইরহাটউপজেলা, পূর্বে হিজলা ওমেহেনিগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিণে সদর উপজেলা এবং পশ্চিমে বাবুগঞ্জ উপজেলা।
জেলা সদর হতে দূরত্ব

৩৫ কি:মি:
আয়তন

২৩৫. বর্গ কিলোমিটার
জনসংখ্যা

,৭৪,৭৭৫ জন (আদমশুমারী-২০১১ অনুযায়ী)

পুরুষ
৮২,৫৪৫ জন

মহিলা
৯২,২৩০ জন
লোক সংখ্যার ঘনত্ব

৭৫৮.২৪ (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে)
মোট ভোটার সংখ্যা

,২৩,২৩৭ জন

পুরুষভোটার সংখ্যা
৬১,৩৬৭ জন

মহিলা ভোটার সংখ্যা
৬১,৮৭০ জন
বাৎসরিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার

.৩০%
মোট পরিবার(খানা)

৩৮৩৯৪ টি
নির্বাচনী এলাকা

বরিশাল৩-(মুলাদী-বাবুগঞ্জ)
গ্রাম

১১০টি
মৌজা

৯৮ টি
ইউনিয়ন

০৭ টি
পৌরসভা

০১ টি



এতিমখানা

১৭ টি
মসজিদ

৫৫০ টি
মন্দির

১৫ টি
নদ-নদী

৩টি (আড়িয়ালখা,জয়ন্তী,নয়ভাঙণী )
হাট-বাজার

৩২ টি
ব্যাংক শাখা

০৮ টি
পোস্ট অফিস/সাব পোঃ অফিস

২৪ টি
টেলিফোন এক্সচেঞ্জ

০১ টি







কৃষি সংক্রান্ত

মোট জমির পরিমাণ

৫৬,৯৩৪ একর
নীট ফসলী জমি

৩৭,৮০০ একর
মোট ফসলী জমি

৮১,৩১০ একর
এক ফসলী জমি

৬৫৮০ একর
দুই ফসলী জমি

২২৬২০ একর
তিন ফসলী জমি

৮৬০০ একর
গভীর নলকূপ

৬৮৩ টি
-গভীর নলকূপ

,৯২৩ টি
শক্তি চালিত পাম্প

২০৫ টি ( হিসাব-২০১৩)
ব্লক সংখ্যা

১৭ টি
বাৎসরিক খাদ্য চাহিদা

৩১,১০৫ মেঃ টন




শিক্ষা সংক্রান্ত

সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

১৩২ টি
বে-সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

০২ টি



জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়

০৬ টি
উচ্চ বিদ্যালয়(সহশিক্ষা

২৯ টি
উচ্চ বিদ্যালয়(বালিকা)

টি
দাখিল মাদ্রাসা

১২ টি
আলিম মাদ্রাসা

৩টি
ফাজিল মাদ্রাসা

০৪ টি



কলেজ(সহপাঠ)

০৮ টি
কলেজ(বালিকা)

০১ টি
শিক্ষার হার

৫৬%

পুরুষ
৫৬.%

মহিলা
৫৫.%

স্বাস্থ্য সংক্রান্ত

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

০১ টি
উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র

১৬ টি
বেডের সংখ্যা

৫০ টি
ডাক্তারের মঞ্জুরীকৃত পদ সংখ্যা

৩৭ টি
কর্মরত ডাক্তারের সংখ্যা

ইউএইচসি ১৭, ইউনিয়ন পর্যায়ে ১৬, ইউএইচএফপিও ১টি মোট= ৩৪ টি
সিনিয়র নার্স সংখ্যা

১৫ জন। কর্মরত=১৩ জন
সহকারী নার্স সংখ্যা

০১ জন

ভূমি রাজস্ব সংক্রান্ত

মৌজা

৮৫ টি
ইউনিয়ন ভূমি অফিস

০৬ টি
পৌর ভূমি অফিস

০০ টি
মোট খাস জমি

২০০৬.৭৮ একর
কৃষি

২০০২.০৮ একর
অকৃষি

০৪.৭০ একর
বন্দোবস্তযোগ্য কৃষি

১৪.৭১ একর (কৃষি)
বাৎসরিক ভূমি উন্নয়ন কর(দাবী)

সাধারণ=৩৮,৬০,২৮০/-
সংস্থা = ,৮৮,০৪,৭৪৭/-
বাৎসরিক ভূমি উন্নয়ন কর(আদায়)

সাধারণ=২৭,৩১২/- জুলাই মাসে আদায়
সংস্থা = জুলাই মাসে আদায় নেই
হাট-বাজারের সংখ্যা

৩২ টি

যোগাযোগ সংক্রান্ত

পাকা রাস্তা

৫৩.০০ কিঃমিঃ
অর্ধ পাকা রাস্তা

৫৯.০০ কিঃমিঃ
কাঁচা রাস্তা

৫৭০ কিঃমিঃ
ব্রীজ/কালভার্টের সংখ্যা

৪৬৬ টি
নদীর সংখ্যা

০৩ টি

পরিবার পরিকল্পনা

স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র

১১ টি
পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিক

০১ টি
এম.সি.এইচ. ইউনিট

০১ টি
সক্ষম দম্পতির সংখ্যা

৮৪,৮৩৩ জন

মৎস্য সংক্রান্ত

পুকুরের সংখ্যা

,০৭৮ টি (৪১২ একর)
মৎস্য বীজ উৎপাদন খামার সরকারী

০১ টি
মৎস্য বীজ উৎপাদন খামার বে-সরকারী

০৬ টি
বাৎসরিক মৎস্য চাহিদা

,১৮০ মেঃ টন
বাৎসরিক মৎস্য উৎপাদন

,৫১৩ মেঃ টন

প্রাণি সম্পদ

উপজেলা পশু চিকিৎসা কেন্দ্র

০১ টি
পশু ডাক্তারের সংখ্যা

০২ জন
কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র

০১ টি
পয়েন্টের সংখ্যা

০৩ টি
উন্নত মুরগীর খামারের সংখ্যা

১১ টি
লেয়ার ৮০০ মুরগীর উর্ধ্বে· ১০-৪৯ টি মুরগী আছে, এরূপ খামার

অসংখ্য
গবাদির পশুর খামার

২২ টি
ব্রয়লার মুরগীর খামার

৯৬ টি

সমবায় সংক্রান্ত

কেন্দ্রিয় সমবায় সমিতি লিঃ

০১ টি
মুক্তিযোদ্ধা সমবায় সমিতি লিঃ

০২ টি
ইউনিয়ন বহুমুখী সমবায় সমিতি লিঃ

১৫ টি
বহুমুখী সমবায় সমিতি লিঃ

১০৯ টি
মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি লিঃ

৩৭ টি
যুব সমবায় সমিতি লিঃ

১১ টি
আশ্রয়ন/আবাসন বহুমুখী সমবায় সমিতি

০৫ টি
কৃষক সমবায় সমিতি লিঃ

১২০ টি
পুরুষ বিত্তহীন সমবায় সমিতি লিঃ

০৬ টি
মহিলা বিত্তহীন সমবায় সমিতি লিঃ

০৭ টি
ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিঃ

০২ টি
অন্যান্য সমবায় সমিতি লিঃ

০৫ টি
চালক সমবায় সমিতি

টি
বি:দ্র: বিস্তারিত তথ্য সমূহ নিচে দেয়া হলো:

MARI themes

Powered by Blogger.